Tour Date: 7-9 May, 2014
একটা Sea View with Balcony রুম নিলাম, ২ রাত ৩ দিনের প্যাকেজে।
রুমে চেক-ইন করে ফ্রেস হয়ে Break-fast করে নিলাম। একটু রেস্ট নিয়ে সুগন্ধা পয়েন্টের বিচ এ গিয়ে ঘোরাঘুরি করে আসলাম।
এরপর দুপুরের খাবার খেলাম ঝাউবন রেস্তোরাঁয়। খাবার শেষে একটা টমটম নিয়ে হিমছড়ি ঘুরে আসলাম।
হিমছড়ি থেকে ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। সাগর পাড়ে বসে সূর্যাস্ত দেখলাম।
কক্সবাজারে আমার খুব প্রিয় একটা জায়গা হোল Mermaid Cafe. যতবার এসেছি, ওখানে একবার হলেও যাওয়া হয়। এবারও মিস হলোনা।
ওদের Lemonade টা অসাধারণ।
Break-fast করে রাতের সেই রুফ টপে আরেকবার ঢুঁ মারলাম। একটা হেলিপ্যাডও আছে এখানে।
গোসল করে পৌষি রেস্টুরেন্টে গিয়ে দুপুরের খাবার টা সেরে নিলাম। এরপর কলাতলি বিচে যখন আসলাম, বউ বায়না ধরলো শামুকে নাম লেখাবে।
সন্ধ্যায় আরেকবার গেলাম সূর্যাস্ত দেখতে। এবারের ট্রিপের শেষ সূর্যাস্ত।
বিচ থেকে ফেরার পথে দরদাম করে একটা লবস্টারের বার-বি-কিউ খেলাম।
আজকের ডিনার টাও যথারীতি Mermaid Cafe তে।
মাত্র ৭/৮ মাস আগেই হানিমুন ট্রিপ দিয়ে আসলাম কক্সবাজারে, বউ আবারো কক্সবাজার যাবার জন্য ঘ্যানর ঘ্যানর শুরু করে দিলো। তাই দুইদিনের ছুটি নিয়ে বউকে নিয়ে রওনা হলাম কক্সবাজারের উদ্দেশে্য। TR Traveles এর Hyundai Universe আমাদের যখন কক্সবাজার নামিয়ে দিলো তখন ঘড়িতে সকাল ১০ টা। আগেরবারের হানিমুন ট্রিপে Hotel Cox Today তে উঠেছিলাম। এবার উঠলাম Hotel Ocean Paradise এ।
রুমে চেক-ইন করে ফ্রেস হয়ে Break-fast করে নিলাম। একটু রেস্ট নিয়ে সুগন্ধা পয়েন্টের বিচ এ গিয়ে ঘোরাঘুরি করে আসলাম।
এরপর দুপুরের খাবার খেলাম ঝাউবন রেস্তোরাঁয়। খাবার শেষে একটা টমটম নিয়ে হিমছড়ি ঘুরে আসলাম।
হিমছড়ি থেকে ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। সাগর পাড়ে বসে সূর্যাস্ত দেখলাম।
কক্সবাজারে আমার খুব প্রিয় একটা জায়গা হোল Mermaid Cafe. যতবার এসেছি, ওখানে একবার হলেও যাওয়া হয়। এবারও মিস হলোনা।
ওদের Lemonade টা অসাধারণ।
Mermaid Cafe থেকে ফিরে হোটেলের লবিতে বসে কিছুক্ষন আড্ডা দিলাম। সন্ধ্যার পরে হোটেলে লাইভ মিউজিকের আয়োজন থাকে, সেখানে একজন বাঁশি বাজাচ্ছিল। সেগুলো শুনে হোটেলের রুফ টপে গেলাম। ওখানে একটা বার আছে। Soft drinks, Hard drinks, Juice সবই পাওয়া যায়। আমি আর আমার ওয়াইফ দুই গ্লাস জুস নিয়ে বসলাম। অনেক বাতাস বইছিল তখন, চোখের সামনেই খোলা সমুদ্র, হাতে ঠাণ্ডা লেমোনেড- সব মিলিয়ে জীবনটাকে উপভোগ করার জন্য এরচেয়ে বেশি আর কি লাগে?
পরদিন ঘুম থেকে উঠলাম ৮ টায়। হোটেল থেকে Complimentary Break-fast এর আয়োজন ছিল।
Break-fast করে রাতের সেই রুফ টপে আরেকবার ঢুঁ মারলাম। একটা হেলিপ্যাডও আছে এখানে।
একটা রিকসা নিয়ে শহরের জাদি মন্দিরে ঘুরে আসলাম। ফিরতি পথে আমার বউ বারমিজ মার্কেটেও ঢুকল।
হোটেলে ব্যাক করলাম দুপুর ১২ টার দিকে। এরপর হোটেলের Swimming Pool এ ঘণ্টাখানেক ঝাপাঝাপি করলাম।
গোসল করে পৌষি রেস্টুরেন্টে গিয়ে দুপুরের খাবার টা সেরে নিলাম। এরপর কলাতলি বিচে যখন আসলাম, বউ বায়না ধরলো শামুকে নাম লেখাবে।
সন্ধ্যায় আরেকবার গেলাম সূর্যাস্ত দেখতে। এবারের ট্রিপের শেষ সূর্যাস্ত।
বিচ থেকে ফেরার পথে দরদাম করে একটা লবস্টারের বার-বি-কিউ খেলাম।
আজকের ডিনার টাও যথারীতি Mermaid Cafe তে।
আজকেও হোটেলে গান বাজনা চলছে, কিন্তু গতকালের মতো ভালো লাগছে না, বরং মেজাজ খারাপ হচ্ছে। কারণ, একটু পরেই বাসে উঠে ঢাকা ব্যাক করতে হবে। আবার সেই একঘেয়ে জীবন।